ন্যানো টেকনোলজি কিভাবে আমাদের উপকারে আসে

2

ন্যানো টেকনোলজি কিভাবে আমাদের উপকারে আসে

বতমান ইন্টারনেট অগ্রগতির কারণে এখন সব বিষয়ে রিসাচ করলে খুব সহজে যেকোনো তথ্য জানা যায় । তাই আমি আজকের টপিক বলবো

যে ন্যানো টেকনোলজির মাধ্যমে কি ভাবে আমরা বাড়ি তৈরি করতে পারবো ।

যে বতমান বাড়ি তৈরির জন্য বিল্ডিং দিয়ে কাজ করা হয় ,

তখন  যে বাড়ি গুলো তৈরি হবে তা দেওয়াল এর বাইরে রং করা থাকবে , কিন্তু ভাবতে অবাক লাগবে যে রং গুলো হবে এক একটা সোলার প্যানেল হিসাবে কাজ করবে ।

অর্থ্যাৎ বিল্ডিং এর ইট গুলো ব্যাটারি হিসাবে ব্যবহার করা হবে ।

ভাবে অবাক লাগলোও বতমান আমেরিকায় বেশ চলমান রয়েছে ন্যানো টেকনোলজির মাধ্যমে ।

ইন্টারনেট এর পৃথিবী যেন এখন হাতের মুঠোয় কাজ করছে ,

সেই হিসাবে পৃথিবীতে মানুষের কাছে ছোট মনে হচ্ছে ।

কিন্তু আপনারা এক্সপ্লার জগত আছে । সেই জিনিসটা মানুষের জগতে চোখে পড়ে না ,

মাইকক্রোস্কোপিক জগতের কথা বলছি । সব কিছুই বেশ ক্ষমতা রয়েছে কারণ ,

মাইক্রোস্কোপিক জগৎ টা মানুষের আশ্চয় করার মতো ।

আমরা কাজের সময় অনেক ভারি জিনিসের কাজ করে থাকি ,

ন্যানো টেকনোলজি কিভাবে আমাদের উপকারে আসে

কিন্তু ন্যানো টেকনলোজির চেয়ে তা কয়েক বিলিয়ন গুন ছোট এবং ন্যানো টেকনলোজি নামে পরিচিত লাভ করে ।

ন্যানো টেকনোলজির মাধ্যমে  আমরা ন্যানো স্কেল ডেভেলপ করা হয়ে থাকে ,ও যা আমরা বাস্তব ক্ষেত্রে ব্যবহার করে আসছি ।

কিন্তু ক্ষুদ্র কিছু মাপার ক্ষেত্রে ন্যানো টেকনোলজির বিকপ্ল নেই যা ইউনিভাস  একচুয়ালি কাজ এর জন্য ইন্টারেস্টিং কাজ করা যায় ।

কিছু ক্ষেত্রে ন্যানো টেকনলোজির মাধ্যমে কাজ করার সময়  ফিজিক্সের কাজ করার ক্ষেত্রে পসিবল নহে । ন্যানো টেকনোলজির জন্য সায়েন্স বা

আমাদের আশে পাশে কাপ্লিটলি কাজ পরিবতণ করে দিতে পারে । সমস্ত কিছুই অনু দিয়ে তৈরি করা হয় ,

যেমন বাড়ি গাড়ি পোশাক  ও শরীরের সব অনু দিয়েই তৈরি ।

উদাহরণ :  যেমন একটি গাড়ি দিয়ে আমরা বোঝার চেষ্টা করি ,

গাড়িটিকে চলমান করার জন্য  সমস্ত পাটস কে সঠিক জায়গায় বসাতে হবে । প্রতিটি জিনিস স্পেট বা স্পেট না বসালে গাড়িটি চলতে পারবে না ।

তাই আমাদের আশেপাশে সব বস্তু গুলো অনু দিয়ে তৈরি হয়েছে ।

বৈজ্ঞানিক ভাবে চিন্তা করলে ,

আমরা অনু – পরমানু ক্ষেত্রে ম্যানেজমেন্টকে ম্যানুপুলেট করতে পারবে । এবং আমাদের মন মতো জিনিসগুলো ব্যবহার করা যাবে ।

কিন্তু বতমান ইট বালি সিমেন্ট দিয়ে বাড়ি তৈরি করা হচ্ছে ,

ন্যানো টেকনোলজি কিভাবে আমাদের উপকারে আসে

বিষয়টা স্পিল হলেও ব্যাপার টা এতো সহজ না ।

অথ্যাৎ যে কাজের জিনিস যত ছোট করা হবে তা কোয়ান্টাম এফেক্টস বলা হয়ে থাকে ।

পরীক্ষা করার জন্য কোয়ান্টাম অ্যাটিটিউব কি ভাবে কাজ করবে তা  বোঝা যায় খুব সহজে ।

কিন্ত পরে কোয়ান্টাম  এফেক্টস কে কাজ করার পর কোন পদাথ স্কেল  কিভাবে কাজ করে থাকে ।

এবার আপনাদের আসল কথায় নিয়ে যাই ,

উপরে যে আলোচনা করলাম ন্যানো টেকনোলজীকে আপনি ব্যবহার করার ফলে

যে রং তেরি করে আপনার বাড়ির দেওয়ালে  লাগানোর পড় তা সোলার হিসাবে পরিণত হবে ।তারপর আপনার পুরো বাড়ি যেন এনাজি ইলেকট্রিক্যাল কনভাটে পরিণত হবে ।

বতমান সায়েন্সটিস্ট ‍ও টেকনোলজি কে ব্যবহার করার পর কিছু রং তৈরি করা হচ্ছে যা সোলার কুষ্টাল তৈরি করার পর মিশিয়ে দিতে পারি ।

কিন্ত  আমরা ন্যানো  ক্রিস্টালকে  ম্যাটারিয়াল  দেওয়ার পর ক্যাযমিয়া যেন খুবই টক্সিক মেটাল হয় ।

বড় বড় উন্নত দেশ গুলো তে বিষাক্ত ধাতু ও এই ধরনের রং বিক্রি করার ক্ষেত্রে প্রতিটি রাষ্ট্রে অনুমোদন দিবে না ।

ন্যানো টেকনোলজি কিভাবে আমাদের উপকারে আসে

বিভিন্ন সায়েস্নটিস এই রং ব্যবহার করার জন্য অন্য জিনিস ব্যবহার করে বিক্রি করতে পারে , সেই বিষয় তারা রিসাচ চলমান রয়েছে ।

আর বেশ কিছু বছর গেলেই এই বিষয় সবাই বাড়ি তৈরি করার জন্য  আগ্রহ প্রকাম করবে ।

যখন আপনারা বাড়ি তৈরি করবেন ,

তা এনাজি স্টোর  রাখার জণ্য আপনার স্পেশাল ব্যবস্থা করতে হবে । কিন্তু আপনি যখন একটা ইট কে ন্যানোটেকনোলজির মাধ্যমে তৈরি করবেন সেই ইট টা সোলার ব্যাটারি হিসাবে কাজ করবে ।

তাই এটিকে বলা  রাস্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট ভেইপারফেজ পলিমারইজেমন বলা , বতমান আপনি পাবেন টেকনোলজি ডেভেলপমেন্টের আর্লি স্টেজে পাওয়া যাবে ।




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *